July 4, 2025, 9:37 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
রংপুর আদালতে ৪ টি প্রতিষ্ঠানের বিরু-দ্ধে মাম-লা দায়ের সুজানগরে নক-লের দায়ে এইচএসসি পরীক্ষার্থী বহি-স্কার ঝিনাইদহে জুলাই গণঅ-ভ্যুত্থান স্মরনে ড্যাবের র-ক্তদান কর্মসুচি গোদাগাড়ীতে বিজিবির হাতে গুপ্তচ-র সন্দেহে আট-ক আশা কারাগার থেকে ফিরে গেলেন বাবার বুকে স্বরূপকাঠী পৌর বিএনপি’র ওয়ার্ডের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘আমি পা-চারকারী নই, একজন প্রবাসীর সন্তান’ — সংবাদ সম্মেলনে এমরান হোসেন মহেশপুরে ফতেপুর ইউনিয়নে তারেক রহমান কর্তৃক রাষ্ট কাঠামো মেরামতের ৩১ দফার উপর আলোচনা সভা বানারীপাড়া পৌরশহরের সড়কগুলো এখন জনগনের জন্য ম-রন ফাঁ-দ মোংলায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে এনটিভির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন সাভারে আলোচিত চাঞ্চল্যকর হ-ত্যাকান্ডের প্রধান আসা-মীকে গ্রেফ-তার করেছে র‍্যাব
ঝিনাইদহ চলছে শেষ আষাড়ে চৈত্রের খরা কৃষকেরকপালে চিন্তার ভাজ

ঝিনাইদহ চলছে শেষ আষাড়ে চৈত্রের খরা কৃষকেরকপালে চিন্তার ভাজ

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
আষাড় মাস শেষ, অথচ বৃষ্টি নেই। এবার ভরা আষাড়ের দেখো মেলেনি বৃষ্টির। ফলে কৃষকের কপালে চিন্তার ভাজ পড়েছে। বীজতলা দিতে না পেরে অনেক কৃষক দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। আষাড় মাসের এই শেষ দিকে আগে দিনভর টিপটপ বৃষ্টি আর মাঠঘাট থৈথৈ করতো পানিতে। আর এখন ভরা আষাড়ে চৈত্রের খরায় পুড়ছে ঝিনাইদহ। গোটা জেলার কোথাও ভারি বর্ষনের দেখা মেলেনি। এ নিয়ে ঝিনাইদহ কৃষি বিভাগও শংকায় পড়েছে। মাঠঘাট পানি শুন্য। উচ্চমুল্যের ডিজেল কিনে বীজতলা তৈরী করতে হচ্ছে কৃষকদের। ফলে কাংখিত বৃষ্টি না হলে একদিকে যেমন কৃষকের সেচ খরচ বৃদ্ধি পেয়ে ধানের উৎপাদন খরচ বেড়ে যাবে, অন্যদিকে আমন ও আউস উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হওয়ার আশংকা দেখা দিতে পারে। সাধুহাটীর বংকিরা গ্রামের কৃষক আব্দুল হান্নান জানান, বৃষ্টি না হওয়ায় সেচ দিয়ে বীজতলা তৈরী করেেত হয়েছে। এতে ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে। কৃষক বাবলুর রহমান জানান, আউস আবাদে সম্পুরক সেচ দিতে হচ্ছে, অথচ আগে সেচ লাগতো না। ঝিনাইদহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আজগর আলী জানান, ভরা আষাড়ে বৃষি না হওয়ায় কৃষকদের হেক্টর প্রতি খরচ বেড়ে যাবে। তাছাড়া অনেক কৃষক এখনো বীজতলা দিতে পারেনি। করণ আমন আবাদ পুরো আষাড়ের বৃষ্টির উপর নির্ভরশীল। কৃষিবিদ আজগর আলী আরো জানান, চলতি আবাদ মৌসুমে ঝিনাইদহের ৬ উপজেলায় এক লাখ ছয় হাজার ৮৩৮ হেক্টর জমিতে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা নিধর্অরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৬ হাজার ৬৮০ হেক্টর জমিতে আউসের আবাদ হয়েছে। বৃষ্টি না হওয়ায় উভয় আবাদ ঝুকির মুখে পড়েছে।

ঝিনাইদহ
আতিকুর রহমান।।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD